পোলাও, বিরিয়ানি থেকে শুরু করে রোস্ট সবকিছুতেই লাগে এই পেঁয়াজ বেরেস্তা। 

মিষ্টি জাতীয় একটা খাবার বুন্দিয়া। আর রমজানে ইফতারে ছোলা মুড়ি আর বুন্দিয়া সবার খুব পছন্দের খাবার। 

শীত মানেই মজার সব খাবারের আয়োজন। তারমধ্যে হাঁসের মাংস হচ্ছে প্রধান একটা খাবার। 

মাছের রাজা ইলিশ। ইলিশ মাছ পছন্দ করেন না এমন মানুষ কমই আছে। 

 মাছের রাজা ইলিশ। স্বাদে গন্ধেও অতুলনীয়। ইলিশ  মাছ পছন্দ করেন না, এমন মানুষ কমই আছে। ইলিশ মাছ আকারে যত বড় হবে, তত তার স্বাদ বেশি হয়।।

তালের পিঠা কেনা পছন্দ করে।তাল দিয়ে নানারকম পিঠা বানানো হয়।

পোয়া মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকায় রেটিনার কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে।

লইট্টা মাছ অনেক পুষ্টিকর ও সুস্বাদু একটা মাছ। 

চিকেন নাগেটস বাচ্চাদের খুবই পছন্দের একটা খাবার। ছোট বড় সবার পছন্দের এই নাগেটস।। 

শোল মাছ অনেক মজার ও সুস্বাদু একটা মাছ।এই মাছ দিয়ে ভুনা বা লাউ দিয়ে রান্না করলে অনেক মজা হয়।পুষ্টি গুণে ভরপুর এই শোল মাছ।

শিং মাছে আয়রন ও ক্যালসিয়ামের মতো খনিজ উপাদানের পরিমাণ বেশি। তাই রক্তশূন্যতার জন্য রোগীদের শিং মাছ খেতে বলা হয়।১০০গ্রাম শিং মাছে ২২দশমিক৮গ্রাম প্রোটিন, ৬৭০মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ২দশমিক ৩মিলিগ্রাম আয়রন আছে 

টেংরা মাছ এমন একটি মাছ, এটাতে ব্যতিক্রমধর্মী কিছু উপাদান থাকার কারণে এটি আমাদের শরীরের জন্য অন্যান্য মাছের তুলনায় অনেক বেশি উপকারী। 

পাঁচমিশালী মাছগুলো অনেক পুষ্টিকর,খেতেও অনেক মজা।

 চালেই রুটি খেতে কে না পছন্দ করে। আর সাথে যদি থাকে মাংস তাহলে তো আর কথাই নেই।। চালের রুটি দিয়ে কাঁঠাল ও অনেক মজা খেতে। 

কৈ মাছ খুবই মজার একটা। কৈ মাছের সব আইটেম সবার খুব পছন্দের। তারমধ্যে সবচেয়ে মজাদার কৈ মাছের দোপেয়াজা। 

চিংড়ি পছন্দ করে না এমন মানুষ কমই আছে। চিংড়ি দিয়ে মজার সব রান্না করা হয়,লাউ চিংড়ি, করলা ভাজিতে চিংড়ি, চিংড়ি মালাইকারী আরও অনেক কিছু। 

পুঁটিমাছ খুব মজার মাছ।পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ছোট মাছগুলো।

ছোট মাছ খেতে যেমন অনেক মজা।পুষ্টিতেও ছোট মাছের ভূমিকা সবসময় অনেক বেশি। বাতাসি মাছ অনেক মজার ও স্বাদের। এই মাছগুলো কাঁটাসহ চিবিয়ে খাওয়া যায়।।

টিফিন কিংবা বিকেলের নাস্তায় ফ্রোজেন চিকেন রোল খুবই মজাদার একটি খাবার।। ছোট থেকে বড় সকলের খুবই পছন্দের। ফ্রোজেন চিকেন রোল ফ্রিজ থেকে বের করেই ভেজে নিলেই রেডি মজাদার রোল।। 

কচুর লতিতে প্রচুর আঁশ, আয়োডিন, ক্যালসিয়াম, লোহা, ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি রয়েছে। কচুর আঁশ দেহ থেকে বর্জ্য বের করে দেয়, খাবার হজমে সাহায্য করে।

সবার খুব পছন্দের একটা খাবার হচ্ছে আলু পরোটা। নরমাল পরোটা থেকে এই পরোটা একটু অন্যরকম স্বাদ।

সাদা রুটিতে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকে।তাই এক্ষেত্রে গমের রুটিকে বেছে নিতে পারেন প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়। 

সন্দেশ খেতে কে না পছন্দ করে। আর তা যদি হয় নারকেলের সন্দেশ, তাহলে তো কথাই নেই। ঘি,নারকেল  চিনির মিশ্রণে তৈরি হয় এই সন্দেশ। 

রান্নায় স্বাদ বাড়ায় মসলায়।আর তা যদি হয় বাটা মসলা,তাহলে তো আর কথাই নেই। তারমধ্য পেঁয়াজ বাটা হচ্ছে  এমন একটি বাটা মসলা যা রান্নায় অনেক টা স্বাদ ও তরকারি ঘন করে।